বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোখা এখন 'অতি প্রবল' ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। |
মোখা বঙ্গোপসাগরের একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় বা সামুদ্রিক স্তম্ভ হতে পারে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় সমুদ্রীয় ঝর্ণার মধ্যে অবস্থিত হয়। মোখা একটি সাম্রাজ্ঞী ঘূর্ণিঝড় হয় এবং এর সম্পূর্ণ উচ্চতা প্রায় 120 ফুট। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্ষমতাসম্পন্ন ঘূর্ণিঝড় ও এর তীব্র গতিখন্ড বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ সম্প্রসারণের একটি উদাহরণ।
মোখা ঘূর্ণিঝড় মূলত নীচে থাকা উষ্ণ ও নেভাল সমুদ্রগুলি এবং ঊপরের ঠান্ডা সমুদ্রগুলি সমন্বিত সমুদ্রদেশে উঠে আসা সম্ভব। মোখা ঘূর্ণিঝড়ের বিশেষ অর্থ হল এটি একটি হাইব্রিড ঘূর্ণিঝড় যা স্থানীয় ও মৌসুমী উষ্ণতার সাথে একত্রিত হয়। প্রায় 1.5 কোটি লিটার প্রতি সেকেন্ডের গতিতে সমুদ্র পাঠানো হয়।
বঙ্গোপসাগর সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোগা হল একটি প্রকৃতির দুর্নীতি, যা পূর্ব ভারতে ঘটে। এই মোগার আকার মাটি দেখে যেমন নোংরা দেখতে পাওয়া যায় এবং এর আকার কিছুটা ঔষধ চূড়া মেনে চলা মোগার মতো। এই মোগা সাধারনত পূর্ব ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং বাংলাদেশে হয়।
এই প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোগার কারণ পশ্চিম দিকে অভিনব আবেগময় এক ঝড় হওয়া। এটি সাধারণত মে-জুন মাসে বর্ষণ সময়ে উদযাপন ঘটায়। একটি প্রবল জলবায়ু পাকিস্তান এবং নেপাল এলাকা থেকে উঠে আসে এবং বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাঞ্চল বিশেষভাবে ভুগল এলাকায় উপস্থিত অপবিত্র স্থান বিস্ফোরণের মাধ্যমে নিঃশেষ ধুলো, চট্টগ্রাম এবং এর চারপাশের উপজেলাগুলির মতো এলাকাগুলির উপর নামু হয়ে পড়ে। আবারও অপরবর্তী মোগার আবেগময় ঝড় জন্ম দেয় এবং সেই ঝড়ের সাথে অতল নদীর ওপর উত্তল সঞ্চার করে মোগার পূর্বদিকে কেমন ধাবি সৃষ্টি হয় তা দেখা যায়।
এই প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোগার পরিণতি অনেক ভয়াবহ। এই ঝড়ে ঘর, মানুষ এবং পশুর জীবন গুলো নিষ্পত্তি জনিত হয়। তাছাড়া মোগার সাথে অনেক ধূলো এবং সরিষা মিশে থাকে, যা পরিবেশের ক্ষতি করে।